কুয়াকাটাসহ জেলার বিভিন্ন চরে উৎপাদিত হচ্ছে অর্ধশত প্রজাতির শুটকি

- আপডেট সময় : ০৯:৩১:৩৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ ফেব্রুয়ারী ২০২১
- / ১৫৭৯ বার পড়া হয়েছে
পটুয়াখালীর কুয়াকাটাসহ জেলার বিভিন্ন চরে উৎপাদিত হচ্ছে অর্ধশত প্রজাতির সামুদ্রিক মাছের শুটকি। উপকূলে উৎপাদন এবং বিপণন ব্যবস্থার পরিধি বাড়লেও, এই শিল্পে লাগেনি আধুনিকতার ছোঁয়া। শুটকি উৎপাদনের জন্য স্থায়ী জায়গা না থাকা এবং বিনিয়োগের অভাবকেই এর প্রধান কারণ বলে মনে করছেন স্থানীয় উদ্যোক্তারা।
কুয়াকাটার সমুদ্র সৈকতে সারি সারি শুটকির মাঁচায় বছরে পাঁচ থেকে ছ’মাস শুটকি উৎপাদন করা হয়। লইট্টা, ফাইসা, ছুড়ি, পোমা, রুপচাঁদা, ইলিশ থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্রজাতির চিংড়ির শুটকি করা হয় এখানে। স্থানীয় শতাধিক শুটকির দোকানে সারা বছরই চলে বেচা-কেনা। তবে, স্থায়ী কোনো জায়গা না থাকায় এখনও সনাতন পদ্ধতিতেই শুটকি উৎপাদন করে বলে জানায়, সংশ্লিষ্টরা।
শুটকির বাজারটি মূলত পর্যটকদের উপর নির্ভরশীল। গত কয়েকমাস করোনার কারনে পর্যটক কম থাকায় ক্ষতির মুখে পড়েছে অনেকে। তবে, আবারও ঘুড়ে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে তারা।
শুটকি শিল্পের উন্নয়নে সরকার কাজ করছে বলে জানান জেলা প্রশাসক।
শুটকি পল্লির জন্য স্থায়ী জমি বরাদ্দ ও অবকাঠামো উন্নয়নে সরকারের বিশেষ উদ্যোগ প্রত্যাশা করে উপকূলের ব্যবসায়ীরা।