নির্বাচনকে সামনে রেখে সরগরম হচ্ছে রাজশাহীর রাজনীতি
- আপডেট সময় : ০৫:০৪:১৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৫
- / ১৫১২ বার পড়া হয়েছে
সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজশাহীর রাজনীতি ক্রমেই সরগরম হয়ে উঠেছে। ইতোমধ্যে জামায়াতে ইসলামী জেলার ছয়টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে। অন্যদিকে ছয়টি আসনেই বিএনপির মনোনয়ন দৌড় ও অভ্যন্তরীণ কোন্দল তীব্র আকার ধারণ করেছে। স্থানীয় রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, দুই দলের এই বিপরীত চিত্র রাজশাহীর নির্বাচনী সমীকরণে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলতে পারে।
প্রাচীন হাজারো ঐতিহ্য সমৃদ্ধ পুঠিয়া ও দুর্গাপুর উপজেলা নিয়ে নির্বাচনী রাজশাহী-৫ আসন। এই আসনটিতে বিএনপির মনোনয়ন প্রার্থীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশী। বিএনপির কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ও পুঠিয়া উপজেলার আহ্বায়ক আবু বক্কর সিদ্দিক, বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য ও কৃষক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহমুদা হাবিবা, যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক কোষাধ্যক্ষ গোলাম মোস্তফা, জেলা শ্রমিক দলের সভাপতি রোকুনুজ্জামান আলম, জিয়া পরিষদের কেন্দ্রের সহকারী মহাসচিব সিরাজুল করিম সনু, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও পুঠিয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক নজরুল ইসলাম মন্ডল, সাবেক এমপি নাদিম মোস্তফার ছেলে জুলকার নাঈম মোস্তফা এবং ব্যবসায়ী ইশফা খায়রুল হক শিমুল। তবে মনোনয়ন প্রত্যাশী যেই হোন না কেন? জনবান্ধব ও ক্লিন ইমেজের স্থানীয় পার্থী চান তৃণমুলের নেতাকর্মীরা। ফুটেজ-০১(প্রার্থীদের স্টিল পিকচার যাবে। ক্রমান্বয়ে ১ থেকে ৮ স্ক্রিপ্ট অনুযায়ী সাজানো আছে।
মনোনয়ন প্রত্যাশীরা বলছেন, প্রতিযোগিতা একটি স্বাভাবিক বিষয়। তবে চুড়ান্ত মনোনয়নের ক্ষেত্রে সঠিক সিদ্ধান্ত নিবেন পার্টির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
তারেক রহমানের ৩১ দফা নিয়ে কাজ করছেন সকলে। মনোনয়ন পেয়ে নির্বাচিত হলে, করতে চান এর বাস্তবায়ন।
আসনটিতে ঘরে বসে নেই জামায়াতের প্রার্থী, জেলা জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি মু. নুরুজ্জামান লিটন। ছুটে চলেছেন ভোটারদের দ্বারে দ্বারে। শুনছেন তাদের দাবি আর দিচ্ছেন বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি।
মনোনয়নপ্রত্যাশীর সংখ্যা বেশি থাকায় বিভক্ত স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা। তবে আগাম প্রার্থী ঘোষণার ফলে নির্বাচনী প্রচারণার দৌড়ে এগিয়ে জামায়াত । বিএনপি’র এই বিভক্তির সুযোগটিকে কাজে লাগাতে চায়


















