আলুর দাম গত সপ্তায় কিছুটা কমলেও এ সপ্তাহে আবার বেড়েছে
- আপডেট সময় : ০১:১২:৪৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৩
- / ১৬৬৭ বার পড়া হয়েছে
আলুর দাম গত সপ্তায় কিছুটা কমলেও এ সপ্তাহে আবার বেড়েছে। ভারত থেকে আমদানী করা আলুও বিক্রি হচ্ছে একই দামে। নতুন করে চিনির দাম বেড়ে বিক্রি হচ্ছে দেড়শো টাকা কেজিতে। এছাড়া অবরোধের অজুহাতে রাজধানীর বাজারে বেড়েছে চাল-ডালসহ নিত্যপণ্যের দাম। তবে ডিমের সঙ্গে ব্রয়লার মুরগির দাম কিছুটা কমেছে। সরবরাহ বাড়ায় কমেছে শীতের সবজির দাম। উচ্চমূল্যের বাজারে আয়ের সাথে ব্যয়ের তাল মেলাতে না পারায় ক্ষুব্ধ ক্রেতারা। আর বিক্রেতাদের অভিযোগ, পাইকার ও মজুতদারদের তদারকি না করে সরকার খুচরা বাজারে অযথা হয়রানি করছে।
শীতকালীন সবজি আসতে শুরু করায় কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে সবজির বাজারে। তবে চাল-ডাল, চিনি, আদা, পেঁয়াজ-রসুনসহ অন্যান্য পণ্যের দাম চড়া থাকায় ক্ষুব্ধ ক্রেতারা। আকাশচুম্বী বাজার মূল্যে সাথে তাল মেলাতে না পারায় সীমিত আয়ের মানুষ দিন দিন আরো অসহায় হয়ে পড়ছে।
বাজার ঘুরে দেখা যায়, দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা কেজিতে; আর ভারতীয় পেঁয়াজ ১১০ টাকা। আর আলুর কেজি উঠেছে ৬০ টাকায়।
বাজারে সরবরাহ ঘাটতিসহ হরতাল-অবরোধের কারণে অস্থিরতা বিরাজ করছে বলে জানান বিক্রেতারা। ফলে সপ্তাহের ব্যবধানে চাল-ডাল ও চিনির দাম আরো উর্ধমুখী।
তবে উচ্চমূল্যের কারণে আমিষের কেনাকাটা কমে যাওয়ায় ডিমের সাথে ব্রয়লার মুরগির দামও কিছুটা কমেছে। বাজারে ব্রয়লার মুরগির কেজি এখন ১৮০ থেকে ১৯০ টাকার মধ্যে। এছাড়া সোনালি মুরগির কেজি ২৮০ থেকে ৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে, গরু-খাসির মাংস আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে। আর মাছের বাজারও চড়া।
বরাবরের মতো নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে আনতে বাজারে সুশাসন প্রতিষ্ঠার দাবি জানান সাধারণ ক্রেতারা।