কমে এসেছে চট্টগ্রাম বন্দরে কন্টেইনার চাপ
 
																
								
							
                                - আপডেট সময় : ০২:০৩:৫৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ অগাস্ট ২০২১
- / ১৬১২ বার পড়া হয়েছে
কমে এসেছে চট্টগ্রাম বন্দরে কন্টেইনার চাপ। বহি:নোঙ্গরে জাহাজের জট নেই প্রায় এক মাস হতে চললো। ইয়ার্ডগুলোতে কন্টেনারের স্তুপও কমেছে অনেক। অথচ পরিসংখ্যন বলছে আমদানী-রপ্তানী বাণিজ্য চলছে অন্যান্য সময়ের মতোই। বন্দর কর্তৃপক্ষের দাবি, নিজেদের সক্ষমতা বাড়ানোর কারণেই ইতিবাচক পরিবর্তন আসতে শুরু করেছে জাতীয় অর্থনীতিতে। আর বন্দর ব্যবহারকারীদের দাবি, জট নিরসনে নেয়া পদক্ষেপগুলো সার্বক্ষণিক মনিটরিং করলে স্বাভাবিক থাকবে বন্দরের কার্যক্রম।
জুলাই মাসের মাঝামাঝি সময়েও ভয়াবহ জটের সম্মুখিন হয়েছিলো চট্টগ্রাম বন্দর। বহি:নোঙ্গরে ২০ থেকে ২৫ টি পণ্যবাহী জাহাজ অপেক্ষমান আর ইয়ার্ডগুলোতে অর্ধলক্ষাধিক কন্টেইনার জট ছিলো নিত্য দিনের ঘটনা।
কিন্তু চলতি মাসের শুরু থেকে বদলে যায় পরিস্থিতি। ইয়ার্ডে কন্টেইনারের সংখ্যা নেমে আসে ৩০ হাজারের ঘরে। পণ্যখালাসের অপেক্ষায় যে জাহাজ বহি:নোঙ্গরে বসে থাকতো ১০ থেকে ১২ দিন; সেই জাহাজগুলো এখন বার্থিং পাচ্ছে দিনে।
তিন দিন পর কন্টেইনার অফডকে পাঠিয়ে দেয়া, শুল্কায়ন সহজীকরণের পাশাপাশি অকশন প্রক্রিয়া দ্রুত করাসহ নানামুখি পদক্ষেপে ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে বলে মনে করে বিকডা।
আর ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, জটের কারণে দেশের প্রধান এই বন্দর সম্পর্কে নেতিবাচক প্রচারণা আছে আন্তর্জাতিক বাজারে। যা কাটিয়ে উঠতে এই ধারা ধরে রাখতে হবে বন্দরকে।
পণ্যবাহী জাহাজ দেশের জলসীমায় আসার পর একদিন অপেক্ষা করলে অন্তত ১০ হাজার ডলার অতিরিক্ত ভাড়া গুনতে হয় আমদানীকারকদের। এছাড়া পণ্য খালাসে দীর্ঘসুত্রতায় নেতিবাচক প্রভাব পড়ে জাতীয় অর্থনীতিতে।

 
																			 
																		
















