খামারের তুলনায় বাড়েনি গরুর চাহিদা, হতাশ খামারিরা

- আপডেট সময় : ০৫:৩২:২৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ জুলাই ২০২১
- / ১৫৩০ বার পড়া হয়েছে
ঈদকে সামনে রেখে খুলনা বিভাগে ৮ লাখ ৭৮ হাজার পশু মোটাতাজা করেছেন খামারিরা। তবে, বিপুল পরিমাণ পশু নিয়ে দু:শ্চিন্তা বেড়েছে তাদের। বলছেন, খামারের তুলনায় বাড়েনি গরুর চাহিদা। হবিগঞ্জের খামারিরাও হতাশ। প্রশাসন অনলাইনে গরু বিক্রির কথা বললেও এ সম্পর্কে কিছুই জানেনা তারা। এদিকে, ফেনীতে ১১১টি অস্থায়ী ও ১৫টি স্থায়ী হাটে কোরবানির পশু বিক্রি চলছে। তবে, দাম বেশি বলে জানান, ক্রেতারা।
করোনাকালে গরুর সঠিক দাম পাওয়া নিয়ে দু:শ্চিন্তায় রয়েছেন খুলনা বিভাগের খামারিরা। গো-খাদ্যের মূল্যবৃদ্ধি ও গরুর দাম কম হওয়ায় হতাশা আরও বাড়ছে।খামারিদের জন্য অনলাইনে গরু বিক্রির ব্যবস্থা করেছে বলে জানায় বিভাগীয় প্রানিসম্পদ অধিদপ্তর।ফেনীতে বেশিরভাগ পশুর হাটেই মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি। নেই ভ্রাম্যমাণ আদালতের কোনো মনিটরিং টিম। চাহিদা অনুযায়ী গরু থাকলেও দাম বেশি বলে জানায় ক্রেতারা।
স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ওপর জোর দেয়া হচ্ছে বলে দাবি করেন ইজারাদার।সংক্রমন রোধে কঠোর অবস্থানে রয়েছেন বলে দাবি করেন, জেলা প্রশাসক।করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে প্রচার-প্রচারণাকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন বলে জানান, তিনি। এদিকে, গেল দু’বছর ধরে করোনার কারণে গরু বিক্রি নিয়ে হতাশ হবিগঞ্জের খামারিরা। এছাড়া, গো-খাদ্যের দাম বাড়ায় বিপাকে পড়েছেন তারা।
তবে, করোনাকালে প্রকৃত খামারিরা সরকারি প্রনোদনা পেয়েছে বলে জানায় প্রাণিসম্পদ অফিস।এ বছর হবিগঞ্জে প্রায় ৪০ হাজার গরু, ছাগল, ভেড়া ও মহিষ মোটাতাজা করা হয়েছে।