মৌলভীবাজারের তিন প্রজাতির আনারস এখন রপ্তানি হচ্ছে ইউরোপসহ বিভিন্ন দেশে
- আপডেট সময় : ০৮:৪৫:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ জুন ২০২১
- / ১৬৮৫ বার পড়া হয়েছে
মৌলভীবাজারের তিন প্রজাতির আনারস এখন রপ্তানি হচ্ছে ইউরোপসহ বিভিন্ন দেশে। এবার বাম্পার ফলন হলেও, নায্যমূল্য নিয়ে শংকিত চাষীরা। করোনাসহ নানা প্রতিবন্ধকতায় আনারস সরবরাহ নিয়ে হিমশিম খাচ্ছে তারা। তাছাড়া, সংরক্ষণের কোনো ব্যবস্থা না থাকায় লোকসানের মুখেও পড়তে হচ্ছে। চাষীদের প্রণোদনার পাশাপাশি হিমাগার স্থাপনের চেষ্টা চলছে বলে জানান, জেলা প্রশাসক।
মৌলভীবাজারের প্রধান অর্থকরী ফসল চা হলেও, আনারসের খ্যাতিও ছড়িয়ে পড়ছে। বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে। সুস্বাদু হওয়ায় এবং বাজারে ব্যাপক চাহিদা থাকায় বাণিজ্যিকভাবে চাষে আগ্রহী হচ্ছে অনেকে। এখানে শত শত টিলায় চাষ করা হয়েছে হ্যানিকুইন, জাইরকিউ ও জলডুবিসহ বিভিন্ন জাতের আনারস।
আনারস চাষ বাড়ায় পাহাড়ি এলাকায় লোকজনের কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়েছে। চাষিদের দাবি, আনারস সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণ ব্যবস্থা চালু করতে হবে। চায়ের পাশাপাশি আনারস এখানের অর্থনীতিতে বিরাট ভূমিকা রাখবে বলে আশা করে সংশ্লিষ্টরা।
এদিকে, আনারসের বাম্পার ফলন হলেও আড়ৎদাররা বলছেন শংকার কথা। পরিবহন সংকটে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পাইকাররা আসতে পারছেনা।
চলতি মৌসুমে জেলায় আনারস উৎপাদিত হয়েছে ৩২’হাজার ৪৮ মেট্রিক টন। সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণ কেন্দ্র স্থাপনের চেষ্টা চলছে বলে জানান জেলা প্রশাসক।
আনারসের মাধ্যমে জেলার অর্থনীতি আরও সম্মৃদ্ধ হবে বলে আশা করে মৌলভীবাজারবাসী।





















