০৪:০১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫

ঢাকায় শীত এখনো জেঁকে না বসলেও কদর বাড়তে শুরু করেছে গরম কাপড়ের

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০২:১৮:৫৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২০
  • / ১৫৬৬ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

রাজধানী ঢাকায় শীত এখনো জেঁকে না বসলেও কদর বাড়তে শুরু করেছে গরম কাপড়ের। তাইতো ফুটপাত থেকে শুরু করে শপিং মলগুলোতে ভীড় বেড়েছে ক্রেতার। করোনা পরিস্থিতিতে এবার শীতের প্রস্তুতি সবার মাঝে একটু বেশিই। শীতের পোশাকের জন্য ফুটপাতের দিকেই ছুটছেন নগরীর মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত শ্রেণী। ক্রেতারা বলছেন, গত বছরের চেয়ে এবার দাম একটু বেশি। আর বিক্রেতারা বলছেন, করোনার কারণে আমদানি কম হওয়ায় বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে তাদের।

রাজধানী ঢাকায় শীত এখনো জেঁকে বসেনি। দিনের বেলা সূর্যের দাপট শেষে সন্ধ্যা নামতেই কমছে তাপমাত্রা। ভোরে কুয়াশার সাথে শীতের আবহ কিছুটা আঁচ করা যায়। গত ক’দিন ধরেই কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়ছে রাজধানী। এর মাঝে কদর বাড়তে শুরু করেছে গরম কাপড়ের।

রাজধানীর বায়তুল মোকাররম, গুলিস্তানসহ ফুটপাতের দোকানগুলোতে ভিড় বেড়েছে ক্রেতাদের। দাম, মান আর দোকানভেদে বিভিন্ন ধরনের গরম কাপড় পাওয়া যাচ্ছে এসব দোকানে। ফুটপাতের ভাসমান দোকানগুলোতে বিক্রিও বেড়েছে প্রচুর।

ফুটপাতে ৫০ থেকে সাড়ে ৩শ’ টাকার মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে হরেক রকমের গরম পোশাক। যার মধ্যে রয়েছে শিশুদের উলের পোশাক, ফুল হাতা শার্ট, হুডি, শীতের টুপি, জ্যাকেট, সোয়েটার, ওভারকোট, মাফলার ও কানটুপি।

রাজধানীর বিভিন্ন মার্কেট ও ফুটপাতে মেয়েদের শীত-চাদর ও শালের পাশাপাশি ব্লেজার, ছোটদের গরম কাপড়ের সেট, টুপিসহ আরও হরেক রকমের পোশাকের পসরা সাজিয়ে বসেছে দোকানীরা। এসব পোশাকের দামও ক্রেতাদের অনেকটা সাধ্যের মধ্যে।

এছাড়া বাজারে এসেছে বিভিন্ন ধরনের কম্বল। নানা ডিজাইন ও ওজনের কম্বল পাওয়া যাচ্ছে দেড়শ’ থেকে দু’হাজার টাকার মধ্যে। তবে বিদেশী কম্বলের দাম চাওয়া হচ্ছে চার হাজার থেকে আট হাজার টাকার মধ্যে। কম্বলের দোকানেও ক্রেতার আগ্রহ চোখে পড়ার মতো। তবে তাদের অভিযোগ, কম্বলের দাম বেশি চাইছেন বিক্রেতারা।

তবে বিক্রেতারা বলছেন, করোনার কারণে আমদানী সীমিত হয়ে পড়ায় পাইকারীতে বেশি দামে কেনায়, খুচরা দামও তাই বেশি পড়ছে। শীত বাড়লে পোশাকের চাহিদার সাথে দামও আরো বাড়বে বলেও জানান ব্যবসায়ীরা।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

ঢাকায় শীত এখনো জেঁকে না বসলেও কদর বাড়তে শুরু করেছে গরম কাপড়ের

আপডেট সময় : ০২:১৮:৫৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২০

রাজধানী ঢাকায় শীত এখনো জেঁকে না বসলেও কদর বাড়তে শুরু করেছে গরম কাপড়ের। তাইতো ফুটপাত থেকে শুরু করে শপিং মলগুলোতে ভীড় বেড়েছে ক্রেতার। করোনা পরিস্থিতিতে এবার শীতের প্রস্তুতি সবার মাঝে একটু বেশিই। শীতের পোশাকের জন্য ফুটপাতের দিকেই ছুটছেন নগরীর মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত শ্রেণী। ক্রেতারা বলছেন, গত বছরের চেয়ে এবার দাম একটু বেশি। আর বিক্রেতারা বলছেন, করোনার কারণে আমদানি কম হওয়ায় বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে তাদের।

রাজধানী ঢাকায় শীত এখনো জেঁকে বসেনি। দিনের বেলা সূর্যের দাপট শেষে সন্ধ্যা নামতেই কমছে তাপমাত্রা। ভোরে কুয়াশার সাথে শীতের আবহ কিছুটা আঁচ করা যায়। গত ক’দিন ধরেই কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়ছে রাজধানী। এর মাঝে কদর বাড়তে শুরু করেছে গরম কাপড়ের।

রাজধানীর বায়তুল মোকাররম, গুলিস্তানসহ ফুটপাতের দোকানগুলোতে ভিড় বেড়েছে ক্রেতাদের। দাম, মান আর দোকানভেদে বিভিন্ন ধরনের গরম কাপড় পাওয়া যাচ্ছে এসব দোকানে। ফুটপাতের ভাসমান দোকানগুলোতে বিক্রিও বেড়েছে প্রচুর।

ফুটপাতে ৫০ থেকে সাড়ে ৩শ’ টাকার মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে হরেক রকমের গরম পোশাক। যার মধ্যে রয়েছে শিশুদের উলের পোশাক, ফুল হাতা শার্ট, হুডি, শীতের টুপি, জ্যাকেট, সোয়েটার, ওভারকোট, মাফলার ও কানটুপি।

রাজধানীর বিভিন্ন মার্কেট ও ফুটপাতে মেয়েদের শীত-চাদর ও শালের পাশাপাশি ব্লেজার, ছোটদের গরম কাপড়ের সেট, টুপিসহ আরও হরেক রকমের পোশাকের পসরা সাজিয়ে বসেছে দোকানীরা। এসব পোশাকের দামও ক্রেতাদের অনেকটা সাধ্যের মধ্যে।

এছাড়া বাজারে এসেছে বিভিন্ন ধরনের কম্বল। নানা ডিজাইন ও ওজনের কম্বল পাওয়া যাচ্ছে দেড়শ’ থেকে দু’হাজার টাকার মধ্যে। তবে বিদেশী কম্বলের দাম চাওয়া হচ্ছে চার হাজার থেকে আট হাজার টাকার মধ্যে। কম্বলের দোকানেও ক্রেতার আগ্রহ চোখে পড়ার মতো। তবে তাদের অভিযোগ, কম্বলের দাম বেশি চাইছেন বিক্রেতারা।

তবে বিক্রেতারা বলছেন, করোনার কারণে আমদানী সীমিত হয়ে পড়ায় পাইকারীতে বেশি দামে কেনায়, খুচরা দামও তাই বেশি পড়ছে। শীত বাড়লে পোশাকের চাহিদার সাথে দামও আরো বাড়বে বলেও জানান ব্যবসায়ীরা।