বিচ্ছিন্ন দ্বীপ উপজেলা সন্দ্বীপ এখন হতে চলেছে সবার আকর্ষনের কেন্দ্রবিন্দু
																
								
							
                                - আপডেট সময় : ০১:৫৩:৫৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৪ নভেম্বর ২০২০
 - / ১৫৯৩ বার পড়া হয়েছে
 
বিচ্ছিন্ন দ্বীপ উপজেলা সন্দ্বীপ এখন হতে চলেছে সবার আকর্ষনের কেন্দ্রবিন্দু। দ্বীপ ঘেঁষে জেগে উঠছে নতুন নতুন চর। চর ঘিরে ইকোনমিক জোনসহ একগুচ্ছ পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। সমুদ্রের তলদেশ দিয়ে সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যেমে নেয়া হয়েছে বিদ্যুত। স্থানীয়রা জানান, শুধু মুল ভূখণ্ডের সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থা ছাড়া আর কোনো চাহিদা নেই তাদের। স্থানীয় সংসদ সদস্য জানান, এই সমস্যারও সমাধান হয়ে যাবে আগামী বছর।
উত্তাল সাগরের বুকে এক খন্ড মাটি। ধীরে ধীরে হয়েছে সবুজ, গড়ে উঠেছে বসতি। মূল ভূখন্ড থেকে বিচ্ছিন্ন হলেও এই দ্বীপ স্বতন্ত্র উপজেলা। ক’বছর আগেও অন্ধকারাচ্ছন্ন, অবহেলিত থাকলেও, এখন আলোকিত। দেশে প্রথমবারের মতো সাগরের তলদেশ দিয়ে সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যেমে দেয়া হয়েছে জাতীয় গ্রীডের বিদ্যুত।
সাগরের ভাঙ্গা-গড়ার সঙ্গে লড়াই করে টিকে থাকা দ্বীপবাসী এখন অনেকটাই নিশ্চিন্ত। দ্বীপ ঘিরে গড়ে তোলা হচ্ছে বেরিবাধ। চারপাশে জেগে উঠতে শুরু করেছে হাজার হাজার একর জমির নতুন চর। আর এই চরকে ঘিরেই নতুন ইকোনোমিক জোন করার চিন্তা করছে সরকার।
স্বাস্থ্য সেবায় লেগেছে আধুনিকতার ছোঁয়া। অগ্নি নির্বাপন ব্যবস্থায় যুক্ত হয়েছে ফায়ার সার্ভিস। শিক্ষা ব্যবস্থায়ও এসেছে পরিবর্তন
এতো সব উন্নয়নের মাঝেও দ্বীপবাসীর দু:খ, মূল ভূ-খন্ড থেকে বিচ্ছিন্নতা। কয়েকটি স্পীডবোট আর জরাজীর্ণ কাঠের নৌকাই ভরসা তাদের। তবে, এই দু:খও শিগগিরি ঘুচে যাবে বলে জানান, স্থানীয় সংসদ সদস্য। দ্বীপটি ঘিরে সাতটি ঘাট রয়েছে। সবচেয়ে আধুনিকটি হলো কুমিরা-গুপ্তছড়া ঘাট। কুমিরায় জেটিটি সচল থাকলেও, গুপ্তছাড়ার জেটির সামনে জেগেছে নতুন চর। দুর্ভোগ এড়াতে জেটিটি সম্প্রসারণের দাবি জানিয়েছে স্থানীয়রা।
																			
																		













