শীত ও ঘন কুয়াশায় দুর্ভোগ বেড়ে গেছে নিম্ন আয়ের মানুষের

- আপডেট সময় : ০৩:৩৪:১৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০
- / ১৫৩৭ বার পড়া হয়েছে
পৌষের তৃতীয় দিনে শীত ও ঘন কুয়াশায় দুর্ভোগ বেড়ে গেছে নিম্ন আয়ের মানুষের। হাসপাতালগুলোতেও বেড়েছে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা।
দেশের সর্বউত্তরের প্রান্তিক জেলা পঞ্চগড়ে তেঁতুলিয়ায় টানা দুইদিন ধরে দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। উত্তর থেকে বয়ে আসা হিমেল বাতাসে জুবুথুবু হয়ে পড়ে জেলার জনজীবন।
উত্তরাঞ্চলের জেলা কুড়িগ্রামে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ ডিগ্রী সেলসিয়াস| গত এক সপ্তাহ ধরে তাপমাত্রা নিম্নগামী থাকায় দুর্ভোগ বেড়ে গেছে। ঘন কুয়াশার সাথে কনকনে ঠান্ডায় কাজে বের হতে না পেরে বিপাকে পড়েছেন শ্রমজীবিরা | গরম কাপড়ের অভাবে শীত কষ্টে ভুগছেন হতদরিদ্র পরিবারের শিশু ও বৃদ্ধরা।
দিনাজপুর তাপমাত্রা আরও কমছে। তবে বাতাসে জলীয় বাম্পের পরিমাণ কম থাকায় কমেছে কুয়াশা। বইছে মৃদু হিমেল বাতাস। তাই দুর্ভোগে সর্বস্তরের মানুষ।
ময়মনসিংহে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বইতে শুরু করেছে। তীব্র শীত আর কুয়াশায় নাজেহাল জনজীবন। ঠাণ্ডায় জবুথবু হয়ে পড়েছে মানুষ। অন্যদিকে, শীত আর কুয়াশায় বোরো ধানের বীজতলাসহ শীতকালীন শাক-সবজি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
এদিকে, উত্তরের জনপদ পাবনায় আজ ঘন কুয়াশা নেই। তবে, হিমেল হাওয়া থাকায় কমছে না শীতের তীব্রতা, দেখা মিলেছে সূর্যের। শীতের কারণে দূর্ভোগে পরেছে নিম্ন ও মধ্যম আয়ের মানুষগুলো।
এদিকে, হালকা কুয়াশায় সাতক্ষীরায় জেঁকে বসেছে হাড় কাপানো শীত। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন নিম্ন আয়ের শ্রমজীবী মানুষ।