বে-টার্মিনাল নামের নতুন বন্দর তৈরীতে এবার মনোযোগী সরকার
- আপডেট সময় : ০১:৪৮:০৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২১
- / ১৬০২ বার পড়া হয়েছে
বে-টার্মিনাল নামের নতুন বন্দর তৈরীতে এবার মনোযোগী সরকার। বড় এই প্রকল্পে বিনিয়োগে আগ্রহী বেশ কয়েকটি দেশ ও প্রতিষ্ঠানের প্রস্তাবনা পর্যালোচনাও শুরু হয়েছে। তবে, ঋণ নিয়ে দেশের স্বার্থ রক্ষা না হলে, নিজেদের টাকা দিয়েই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে বলে জানিয়েছেন নৌ-পরিবহণ প্রতিমন্ত্রী। আর অর্থনীতিবিদরা বলছেন, করোনার এই সময়ে কম সুদে বিদেশী ফাণ্ডের অভাব নেই। কিন্তু তার জন্য উদ্যোগী হতে হবে সরকারকে।
চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ৬ কিলোমিটার দুরে কাট্টলীর চড়ে বে-টার্মিনাল নির্মানের সিদ্ধান্ত ২০১৭ সালের। গেলো তিনবছরে কানেক্টিভিটিসহ আনুসাঙ্গিক অবকাঠামো নির্মাণ করে হলেও ড্রইং ডিজাইনসহ মূলপ্রকল্পের কাজ এখনো শুরুই হয়নি। জমি অধিগ্রহণে জটিলতাও এখন নেই। আর তাই যত দ্রুত সম্ভব প্রকল্পের কাজ শুরু করতে চাই সরকার। বললেন নৌ-পরিবহণ প্রতিমন্ত্রী।
কর্ণফূলী টানেলের নির্মাণ কাজ, মিরসরাই ইকোনোমিক জোনসহ বড় বড় প্রকল্পের কাজ পুরোদমে শুরু হলে বন্দরনগরীকে ঘিরে অর্থনীতির যে চাপ তৈরী হবে, তা চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে সামলানো সম্ভব নয়। এ কারণে বে টার্মিনালকে যত দ্রুত সম্ভব অপারেশনে আনারপরামর্শ ব্যবসায়ী নেতাদের।
আর অর্থনীতিবিদরা বলছেন, করোনায় স্থবির অর্থনীতিতে বিশ্বের বড় বড় আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে কম সুদে ঋণ পাওয়ার সুযোগ তৈরী হয়েছে। আর বে-টার্মিনালের মতো সম্ভাবনাময় প্রকল্পে বিনিয়োগ করতে অনেকেই আগ্রহী হবে বলে মনে করা হচ্ছে। তাই সরকারের উচিত এই সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো।
চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহারে এখনো ঘাটতি আছে ৪ লাখ কন্টেইনার এবং ৬ কোটি টন খোলা পণ্য হ্যান্ডলিংয়ের ব্যবস্থায়। দিন দিন এই চাহিদা বাড়ছে। সংকট সমাধানে বে টার্মিনাল প্রকল্প বাস্তবায়নের অন্য কোন বিকল্প এই মুহূর্তে নেই বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। ফুটেজ-৩ ও ১


























