পৌষের প্রথম সপ্তাহেই শীতের কাঁপন

- আপডেট সময় : ০৬:২৩:৫৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২১
- / ১৫৯৬ বার পড়া হয়েছে
পৌষের প্রথম সপ্তাহেই শীতে কাঁপন ধরেছে। চুয়াডাঙ্গার ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। বয়ে যাচ্ছে হিমেল বাতাস। চুয়াডাঙ্গায় দেশের সবচে নিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিকে, উত্তরাঞ্চালেও বইছে শৈত্যপ্রবাহ। জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে দিনাজপুর ও কুড়িগ্রামে।
চুয়াডাঙ্গায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। বইছে হিমেল বাতাস। জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে চলমান এই শৈতপবাহে।।সকাল থেকে সাধারণ মানুষ প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে বের হচ্ছেন না। সকাল ৬টায় চুয়াডাঙ্গায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সন্ধ্যা থেকে শীতের তীব্রতা আরও বাড়তে পারে বলে আবহাওয়া অফিস। এমন আবহাওয়ায় সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়েছেন খেটে খাওয়া ছিন্নমূল মানুষ। হিমেল বাতাসে কাবু তারা। জেলায় রোববার রাত থেকেই তাপমাত্রা হ্রাস পেতে শুরু করে। শীত থেকে রক্ষা পেতে গরম কাপড় ও আগুন জ্বালিয়ে উষ্ণতা নিচ্ছেন মানুষ।
তাপমাত্রা আরও হ্রাস পেতে পারে। মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ কয়েক দিন অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানালেন আবহাওয়া অফিসের এই কর্মকর্তা।
কুয়াশার আধিক্য না থাকলেও গেল দুই দিন ধরে দিনাজপুরের উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। দিনাজপুর আবহাওয়া অফিস জানায়, গেল দু’দিন ধরে দিনাজপুরের তাপমাত্রা ওঠানামা করছে সাড়ে ১০ থেকে ১২ ডিগ্রী সেলসিয়াসে।
শীতের তীব্রতা বেড়েছে দেশের উত্তারাঞ্চলের সীমান্ত ঘেষা জেলা কুড়িগ্রামেও। সন্ধা নামার সাথে সাথে উত্তরের হিমেল হাওয়া ও কুয়াশায় বাড়ছে কনকনে ঠান্ডার মাত্র। এ অবস্থা চলেছে সকাল ১০টা পর্যন্ত। এ অবস্থায় গরম কাপড়ের অভাবে বিপাকে পড়েছেন হতদরিদ্র মানুষ। সময়মত কাজে যেতে পারছেন না দিনমজুররা। শীত জনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে শিশু ও বৃদ্ধরা। সোমবার জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস।