চট্টগ্রামে নির্মাণাধীন এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের চুড়ান্ত ডিজাইনে পরিবর্তন

- আপডেট সময় : ০১:৪০:০৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ অক্টোবর ২০২২
- / ১৫৪৪ বার পড়া হয়েছে
চট্টগ্রামে নির্মাণাধীন এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে আরো ৫টি নতুন রেম সংযুক্ত করা হচ্ছে। চুড়ান্ত ডিজাইনেও আনা হচ্ছে বেশ কিছু পরিবর্তন। আর এসব করতে গিয়ে নতুন করে ১ হাজার ৪৮ কোটি টাকা বরাদ্দ বাড়ানোর আবদার করেছে সিডিএ। প্রতিষ্ঠানটির দাবি প্রকল্পটিকে জনগুরুত্ত্বপুর্ণ করতে এসব সংযোজনের বিকল্প নেই। তবে নগরবিদরা বলছেন, প্রকল্পের শেষ পর্যায়ে এসে নতুন রেম সংযোজনে বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠানের দক্ষতা নিয়েই প্রশ্ন উঠবে।
লালখান বাজার থেকে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পর্যন্ত প্রায় ১৮ কিলোমিটার লম্বা এই এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণ কাজ এগিয়ে চলেছে দ্রুত। ইতিমধ্যে অনেকটা অংশ পুর্ণাঙ্গভাবেই দৃশ্যমান। সব ঠিক থাকলে, আগামী ফেব্রুয়ারিতে অন্তত ১০ কিলোমিটার এলাকা যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দিতে চায় সিডিএ।
কিন্তু শেষ মুহুর্তে এসে ফের ডিপিপি সংশোধনের প্রস্তাব দিয়েছে বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠান। এতে রেমের সংখ্যা ৯টি থেকে বেড়ে ১৪টি করার পাশাপাশি বেশ কিছু সংশোধনী আনা হয়েছে।
সিডিএর সংশোধনী প্রস্তাবের সমালোচনা করে পুরো প্রকল্পের সুফল ও মান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নগরবিদরা। সেটাফ
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ১৯৯৬ সালের শেষ মাস্টারপ্লানে ফ্লাইওভারের অস্তিত্ব ছিলো না। নতুন মাস্টারপ্লানের কাজ চললেও তা বাস্তবায়ন হয়নি এখনো। নগরায়ন সম্পর্কে অভিজ্ঞ এমন মানুষদের সঙ্গে সিডিএর যোগাযোগও নেই। বড় বড় প্রকল্পে ত্রুটি থাকা এটিও একটি কারণ।
২০২০ সালে শেষ করার টার্গেট নিয়ে তিন হাজার ২৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের শুরু হয় ২০১৭ সালে। ৫ বছর কাজ চলার পর ৩২ শতাংশ ব্যয় বাড়িয়ে আরো দুই বছর সময় চেয়ে নতুন ডিপিপি দিয়েছে সিডিএ।