কোরবানিকে ঘিরে ব্যস্ত সারাদেশের খামারী ও মৌসুমী পশু ব্যবসায়ীরা
- আপডেট সময় : ০৬:২৩:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ জুন ২০২৩
- / ১৮৯৩ বার পড়া হয়েছে
কোরবানি ঈদ ঘিরে ব্যস্ত চাঁদপুরের খামারী ও মৌসুমী পশু ব্যবসায়ীরা। প্রশাসন ইতোমধ্যে পশুর হাট-ইজারা দেয়ার প্রক্রিয়া শেষ করেছে। জেলার বিভিন্ন প্রান্তে বসতে শুরু করেছে কোরবানির হাট। এদিকে জেলায় সবচেয়ে বড় গরু ৪৫ মণের কালা মানিককে দেশসেরা দাবী করেছেন খামার মালিক। এদিকে, নেত্রকোনায় পশুর হাটে এবার আলোচনার শীর্ষে ১৬’শ কেজির সুলতান।
চাঁদপুরে ঈদুল আযহা ঘিরে আট উপজেলায় পশুর হাট বসছে প্রায় দুই শতাধিক। গো-খাদ্যের দাম বাড়ায় গরুর ন্যায্য দাম পাওয়া নিয়ে শঙ্কিত খামারীরা। তবে জেলায় দুই হাজার খামারীর তুলনায় মৌসুমী ব্যবসায়ীর সংখ্যাই বেশি। জেলার সবচেয়ে বড় গরু কালো মানিক। গত বছর ক্রেতা সংকটে গরুটি বিক্রি না হলেও এবার বিক্রির প্রত্যাশা মালিকের। ৪৫ মণ ওজনের কালো মানিকের দাম হাঁকানো হয়েছে ২৫ লাখ টাকা।
গত দুই তিন বছর ধরে অনলাইনের পশু কেনাবেচা হচ্ছে। তাই বড় ধরনের গরু অনলাইনে বিক্রির পরামর্শ দিলেন প্রাণীসম্পদ বিভাগের এ কর্মকর্তা। জেলায় গবাদিপশুর চাহিদা ৭০ হাজার ২৩০টি। এরমধ্যে ২ হাজার ৭৬০টি খামার ও কৃষক মিলে ৩৫ হাজার ৪০২টি পশু প্রস্তুত করেছে। ঘাটতি রয়েছে ৩৪ হাজার ৮২৮টি পশুর।
এদিকে..নেত্রকোনায় কোরবানির হাটে আলোচনার শীর্ষে চল্লিশা ইউনিয়নের সনুরা গ্রামের বিশাল আকৃতির গরু ‘সুলতান’। ফিজিয়ান জাতের ষাঁড়টি ৪ বছর ধরে লালন পালন করছেন খন্দকার আলম। গেল দু’বছর ধরে প্রাণী সম্পদ মেলায় প্রথম স্থান অধিকার করে সুলতান। গরুর দাম হাকানো হচ্ছে ২০ লাখ।
সুঠাম দেহের অধিকারী ষাঁড়টির ওজন প্রায় ১৬’শ কেজি। উচ্চতা প্রায় ৬ ফুট আর ১০ ফুট লম্বা সুলতানকে দেখতে প্রতিদিন উৎসুক জনতা ভীড় বাড়ছে আলমের বাড়িতে। খামারীদের সব রকম সহযোগিতা করা হচ্ছে বলে জানান, জেলা প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা।













