করোনা ও লকডাউনে কোরবানির পশু বিক্রি নিয়ে বিপাকে যশোরের খামারিরা

- আপডেট সময় : ০৬:৩৩:৫১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৪ জুলাই ২০২১
- / ১৫৫৯ বার পড়া হয়েছে
করোনা ও লকডাউন পরিস্থিতিতে কোরবানির পশু বিক্রি নিয়ে বিপাকে পড়েছে যশোরের খামারিরা। অনলাইনেও তেমন সাড়া পাচ্ছেনা তারা। এদিকে, নেত্রকোনায় ২৫ মন ওজনের গরু “যুবরাজ”কে দেখতে প্রতিদিন ভিড় করছে স্থানীয়রা।
যশোরে ঈদকে কেন্দ্র করে ৯৬ হাজার ৩৭টি গরু-ছাগল মোটাতাজা করেছে খামারিরা। স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে বাড়তি থাকবে ২৪ হাজার ৩০৭টি পশু। কিন্তু, করোনার কারণে বিক্রি নিয়ে অনিশ্চয়তায় দিন কাটছে তাদের।
লকডাউনের কারণে জেলার সব পশুর হাট অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ রয়েছে। অনলাইনে গরু বিক্রির উদ্যোগেও তেমন সাড়া মিলছেনা বলে জানায় খামারিরা।
ঈদের আগমুহুর্তে করোনা সংক্রমণ কিছুটা স্বাভাবিক হলে, পশুর হাট বসতে পারে বলে জানায় প্রাণিসম্পদ বিভাগ।
যশোরে ছোট-বড় মিলিয়ে প্রায় সাড়ে ১১ হাজার খামারি আছেন।
জন্মের পর থেকেই বিশেষ ব্যবস্থাপনায় বড় হয়েছে এই ষাঁড়। রঙ আর দৈহিক গড়নে রয়েছে বনেদি ভাব। নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজেলার ছৌছাউড়া গ্রামের কলেজ ছাত্র শফিকুল ইসলাম এর লালন-পালন করছে। সে শখ করে নাম রেখেছে “যুবরাজ”।
“যুবরাজে”র উচ্চতা পাঁচ ফুটেরও বেশি। প্রস্থ প্রায় সাত ফুট। প্রতিদিন একে দেখতে ভিড় জমাচ্ছে উৎসুক জনতা।
জেলায় এবার অনেক গবাদি পশু লালন-পালন করা হয়েছে বলে জানায়, প্রাণিসম্পদ বিভাগ।
আড়াই বছরে যুবরাজের ওজন হয়েছে এক হাজার কেজির উপরে। এর দাম চাওয়া হচ্ছে আট লাখ টাকা।