ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে জমে উঠেছে প্রচারণা

- আপডেট সময় : ০৬:০৯:৫৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ নভেম্বর ২০২১
- / ১৫৪৯ বার পড়া হয়েছে
১১ নভেম্বরের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে প্রচারণা জমে উঠেছে। ভোটারদের নানা প্রতিশ্রুতি দিয়ে মাঠে মাঠে নেমেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সমর্থিত প্রার্থীরা। সক্রিয় আছেন বিদ্রোহীরাও। প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। কোথাও কোথাও ঘটছে সংঘর্ষ ও সহিংসতা।
জামালপুর সদরের ১৫ ইউনিয়নের ৫টিতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত আওয়ামী লীগ মনোনিত চেয়ারম্যান প্রার্থীরা। ১০টি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৪০ জন।উন্নয়নের নানা প্রতিশ্রুতি নিয়ে ভোটারদের মন জয়করার চেষ্টা করছে প্রার্থীরা। তবে ভোটাররা সৎ যোগ্য ও যুবসমাজের উন্নয়নে কাজ করবে এমন প্রার্থীকেই বিজয়ী দেখতে চান।
জামালপুর সদর উপজেলা নির্বাচন অফিসার জানান, অবাধ নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য তাদের সব প্রস্তুতি রয়েছে।এদিকে, মাদারীপুর জেলার কালকিনি ও নবগঠিত ডাসার উপজেলার ১৩ ইউনিয়নে আগামী ১১ নভেম্বর দ্বিতীয় ধাপে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। নির্বাচনকে ঘিরে এলাকা বেশ উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। ইতোমধ্যে কয়েক দফা সংঘর্ষের ঘটনায় প্রায় ২০ জন আহত হয়েছেন। প্রতিপক্ষ প্রার্থীর বিরুদ্ধে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ তাদের।
নির্বাচনী এলাকাগুলো কঠোর নজরদারী রেখেছে পুলিশ প্রশাসন। কেউ নির্বাচন বিধি লঙ্ঘন করলেই নেয়া হচ্ছে কঠোর ব্যবস্থা।কুষ্টিয়ার ভেড়ামারার নির্বাচন আসলেই গুরুত্ব বেড়ে যায় প্রশাসনের কর্মকর্তাদের। পোষ্টার, মাইকিং ছেয়ে গেছে উপজেলার চাঁদগ্রাম, বাহাদুরপুর, বাহিরচরসহ ৬টি ইউনিয়ন। এলাকার জন্য কাজ করবে এমন প্রার্থীকেই ভোট দেয়ার কথা জানান ভোটাররা।
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে আইনশৃংখলা নিয়ন্ত্রণ সেল গঠন করা হয়েছে করার কথা জানান জেলা নির্বাচন অফিসের এই কর্মকর্তা। উপজেলার ৬টি ইউনিয়নে ৬০টি কেন্দ্রে প্রায় ৫৫ হাজার ভোটার রয়েছে।
আগামী ১১ নভেম্বর বুধবার এসব এলাকায় ভোটগ্রহণ।