সিলেটে মাইলের পর মাইল ফসলের মাঠে কচুরিপানা
- আপডেট সময় : ০১:৫১:০৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ জুলাই ২০২২
- / ১৫৮৩ বার পড়া হয়েছে
সিলেটে বন্যার তান্ডবে তছনছ হয়ে যাওয়া কৃষকের বুকে চেপে বসেছে কচুরিপানা। মাইলের পর মাইল কচুরিপানায় ঢেকে রেখেছে ফসলের মাঠ, রাস্তাঘাট ও বাড়ি-ঘরের আঙ্গিনা। একারণে চলতি আমন ও বোরো মৌসুমে হাজার হাজার হেক্টর জমিতে ধান আবাদ অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। কচুরিপানা অপসারণ ও ক্ষতিগ্রস্ত কৃষককে প্রণোদণার আওতায় আনার কথা জানিয়েছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।
সিলেটের স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যার পানিতে লন্ডভন্ড হয়ে যাওয়া মানুষের পিছু ছাড়ছে না সমস্যা। বন্যায় গোয়ালের গবাদি পশু, ঘরের ধান-চালসহ সম্পদ হারিয়ে দিশেহারা তারা। এরই মধ্যে আরেক সমস্যা বুকে চেপে বসেছে।বানের স্রোতে ভেসে আসা কচুরি পানার স্তুপ লেগে আছে ফসলি জমিতে।ঝাঁকে ঝাঁকে কচুরি পানার স্তুপ লেগেছে আমন, বোরো ও আউশ ফসলের জমিতে।
কচুরিপানার কারণে ক্ষেতের কৃষি জমিতে চাষাবাদে নামতে পারছে না কৃষক। এতে আরেক দফা কঠিন ধাক্কায় পড়েছে সিলেট অঞ্চলের কৃষি নির্ভর পরিবারগুলো। বন্যার তান্ডবের পর তাপদাহে ত্রাহি অবস্থার মধ্যেই কৃষকের বুকে বিশাল পাথরের মত চেপে বসেছে কচুরিপানা।
হাকালুকি,কাউয়াদীঘিসহ ছোট-বড় সবকটি হাওর ও সমতল ভূমি এমনকি ঘর-বাড়ি রাস্তাঘাটে, বাড়ির আঙ্গিণায় জেঁকে বসেছে ঝাঁকে ঝাঁকে কচুরিপানা। উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা আর আতংকে দিন কাটছে বানভাসি কৃষি জীবিদের। সরকারি ব্যবস্থাপনায় কচুরিপানা অপসারণের দাবি জানিয়েছেন তারা।
সমস্যার পর সমস্যা লেগে আছে, ক্ষতিগ্রস্তদের প্রণোদণার দেয়ার কথা জানিয়েছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।
দ্রুত কচুরিপানা অপসারণ ও ক্ষতিগ্রস্থদের প্রনোদণার আওতায় আনার দাবি জানিয়েছে সংশ্লিষ্টরা।




















