সাভারের রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মিন্টু চন্দ্র বর্মণের মরদেহ উদ্ধারে অভিযান
- আপডেট সময় : ০২:০২:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৯ অগাস্ট ২০২১
- / ১৬৯১ বার পড়া হয়েছে
সাভারের রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মিন্টু চন্দ্র বর্মণের মরদেহ উদ্ধারে অভিযানে রেব। মিন্টু বর্মণকে হত্যার পর লাশ টুকরো টুকরো করে স্কুলের মাঠে পুঁতে ফেলা হয় বলে তথ্য রয়েছে। মূল অভিযুক্তসহ তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
মিন্টুর এক সহকর্মীসহ রেবের হাতে আটক তিনজনও রেবের অভিযান দলের সঙ্গে রয়েছেন। রেব বলছে, স্কুলের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে তাঁকে খুন করা হয়। লাশ ছয় টুকরো করে স্কুলের মাঠেই পুঁতে ফেলা হয়। এরপর বিচ্ছিন্ন মাথা ফেলা হয় দক্ষিণ খানের আশকোনা এলাকায়। আটক সবাই খুনের সঙ্গে সম্পৃক্ত। মিন্টু বর্মণকে হত্যার পর লাশ ছয় টুকরা করে স্কুলের মাঠে পুঁতে ফেলা হয়। দেহ থেকে মিন্টুর মাথা বিচ্ছিন্ন করে উত্তরায় একটি ডোবাতে ফেলা দেয়া হয়। ২৮ দিন ধরে তিনি নিখোঁজ ছিলেন। মিন্টু চন্দ্র বর্মণ সাত বছর ধরে আশুলিয়ার জামগড়া এলাকায় বসবাস করতেন। ২০১৯ সালে মিন্টু চন্দ্র বর্মণসহ চারজন মিলে জামগড়ায়সাভার রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ নামে একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়েন। অন্য তিন সহ প্রতিষ্ঠাতা হলেন রবিউল ইসলাম, মোতালেব ও শামসুজ্জামান। মিন্টু চন্দ্র বর্মণ ছিলেন এর অধ্যক্ষ। গত ১৩ জুলাই থেকে তাঁর সন্ধান মিলছিল না।























