কোরবানীতে সংরক্ষিত চামড়া বিশ্বমানের হলেও প্রক্রিয়াজাতকরণে ত্রুটি
- আপডেট সময় : ০৪:৫৮:১১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ জুলাই ২০২২
- / ১৫৬১ বার পড়া হয়েছে
কোরবানীর ঈদকে কেন্দ্র করে দেশজুড়ে সংগৃহীত চামড়ার গুণগত মান বিশ্বজুড়ে সমাদৃত।
কিন্তু প্রক্রিয়াজাতকরণে ত্রুটি থাকা আর বিদেশী বায়ারদের শর্ত না মানায় আন্তর্জাতিক বাজারে গুরুত্ব পাচ্ছে না বাংলাদেশের চামড়া।
করোনার পর ফের বিশ্বজুড়ে চামড়াজাত পণ্যের চাহিদা বাড়ছে। ২০১৯-২০ অর্থবছরে চামড়া রপ্তানীতে বাংলাদেশের আয় মাত্র ৭৯ কোটি ডলার।
দুই বছরের ব্যবধানে গেলো বছর আয় হয় ১১১ কোটি মার্কিন ডলার। এবছর আরো কিছুটা বাড়বে। কিন্তু ১০ বছর আগে এখাতে রপ্তানী আয় ছিল হাজার কোটি ডলারের বেশি।
কোরবানীর ঈদে সবচেয়ে ভালো চামড়া উৎপাদন হলেও আন্তর্জাতিক বাজারে তা প্রতিযোগীতেই নেই। কারণ বায়ারদের শর্ত মেনে ট্যানারী না চালানো। চট্টগ্রামের রীফ লেদার ছাড়া কেউ শর্তের ধারে কাছে নেই।
ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, ঈদ এলে চামড়া নিয়ে মন্ত্রণালয় আন্তরিকতা দেখালেও বছর জুড়ে খাতটি থাকে অবহেলিত।এ কারণে সম্ভাবনাময় শিল্পটি এখন অস্তিত্ব সংকটে।
প্রাণিসম্পদ বিভাগ বলছে, রপ্তানী প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে এবার আন্তরিক সরকার।
পরিবেশের কথা বলে হাজারীবাগ থেকে ট্যানারী সাভারের হেমায়েতপুরে স্থানান্তর হলেও সেন্ট্রাল ইটিপি প্রস্তুত না হওয়াসহ নানাবিধ প্রতিবন্ধকতায়, আন্তর্জাতিক বাজারে কদর কমছে বাংলাদেশি চামড়ার।





















