গণপরিবহনের সংকটে প্রতিদিন নাকাল হচ্ছেন অফিসগামী ও চিকিৎসা প্রত্যাশী সাধারণ মানুষ
- আপডেট সময় : ০১:৪১:১৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ জুন ২০২১
- / ১৫৫৬ বার পড়া হয়েছে
গণপরিবহনের সংকটে প্রতিদিন নাকাল হচ্ছেন অফিসগামী ও চিকিৎসা প্রত্যাশী সাধারণ মানুষ। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ পাবলিক ট্রান্সপোর্টের অভাবে সিএনজি, রিক্সাসহ বিকল্প পরিবহনগুলো দ্বিগুনের বেশী ভাড়া আদায় করছেন। তবে সামর্থবানরা তা মেনে নিতে পারলেও বিপাকে নিন্ম আয়ের মানুষেরা। করোনাকালীন মন্দায় কমেছে বেতন, তাই যাতায়াতের বাড়তি খরচ যোগাতে হিমশিম খাচ্ছেন নিন্ম মধ্যবিত্ত শ্রেনীর মানুষেরা।
আর্থিক সংকটে এভাবেই নিজের ক্ষোভের কথা জানাচ্ছেন মগবাজারের রবিউল। একসময় সিএনজি চালালেও বর্তমানে রিক্সা দিয়ে যার সংসার চলে।
গার্মেন্টস কর্মী শিউলী আক্তার। খেলা দেখতে গিয়ে বানরের কামড় খেয়েছে তার ৫ বছরের শিশু ইয়াসিন। কিন্তু অর্থের অভাবে মাইলের পর মাইল হেঁটেই যাচ্ছেন মহাখালীর হাসপাতালে।
শিউলীর মত এমন হাজার মানুষ আজ গণপরিবহন সংকটে দিশেহারা। চিকিৎসার ব্যয়ের পাশাপাশি যাতায়াতের কয়েকগুণ বেশী ভাড়া যোগাড় করাই যাদের জন্য বড় সংকট।
কারো কারো অভিযোগ করোনায় কমেছে বেতন, অথচ অফিস যেতে গুণতে হচ্ছে বাড়তি টাকা। তাই পরিবারে খরচ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছেন নিম্ন আয়ের মানুষেরা।
অফিস খোলা রেখে গণপরিবহন বন্ধের সমালোচনাও করেন অনেকে।
এদিকে মোটরসাইকেলে দুইজন চলার ক্ষেত্রে বাধা দিচ্ছে পুলিশ। করোনা সংক্রমণ এড়াতে এই ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বলে জানান গুলশান থানার এই কর্মকর্তা। সাধারণ মানুষের ভোগান্তি বিবেচনায় সরকারের আগামী সিদ্ধান্তগুলো আরো দূরদর্শী হবে, এমনটাই ছিল সবার প্রত্যাশা।
















