দেশীয় খাবার দিয়ে গরু মোটতাজা করা হচ্ছে জামালপুরে

- আপডেট সময় : ০৫:৪০:৩৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ জুলাই ২০২১
- / ১৫৩৪ বার পড়া হয়েছে
জামালপুরে কোনো ক্ষতিকারক হরমোন ইনজেকশন ব্যবহার না করেই, দেশীয় খাবার দিয়ে গরু মোটতাজা করা হচ্ছে। এদিকে, করোনাকালে কোরবানীর পশু বিক্রি নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন নড়াইলের খামারীরা। তবে প্রাণিসম্পদ বিভাগ বলছে, অনলাইনে বেচা-কেনাসহ বিধি মেনে গরুর হাট বসানোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
জামালপুরে ব্যক্তিগত ও বাণিজ্যিকভাবে ২৮ হাজার সাত’শ নয়টি কোরবানির পশু প্রস্তুত করেছে ছ’হাজার চার’শ ৭১ খামারি। এসব গরু দেশীয় পদ্ধতিতে মোটাতাজা করেছে খামারিরা। তবে করোনা পরিস্থিতিতে ন্যায্য দাম পাওয়া নিয়ে শঙ্কায় রয়েছে তারা। কোরবানির পশুকে মানবদেহের জন্য ক্ষতিকারক ইনজেকশন না দিতে প্রাণিসম্পদ বিভাগ খামারিদের পরামর্শ দিয়েছে ও তদারকি করেছে বলে জানায় জেলা প্রশাসন।
এদিকে, নড়াইলের খামারিরা করোনার কারনে কাঙ্খিত দাম পাওয়া নিয়ে উৎকন্ঠায় রয়েছে।
ঈদকে ঘিরে প্রতি বছর জেলায় ১০টির বেশি পশুর হাট বসে। এবছর করোনার সংক্রমন বাড়ায় হাটে বেচা-কেনা নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে।
খামারিদের গরুর ছবি, ওজন ও দাম কয়েকটি ওয়েব সাইটে দেওয়া হয়েছে। অনলাইনে বিক্রির পর ক্রেতার বাড়ি পৌঁছে দেওয়া হবে। এছাড়া, স্বাস্থ্যবিধি মেনে জেলায় নয়টি পশুর হাট বসানো হবে বলে জানিয়েছে জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা।
এ বছর জেলায় কোরবানির জন্য গরু প্রস্তুত রয়েছে ২০হাজার নয়’শ ৯২টি। চাহিদার তুলনায় অতিরিক্ত মজুদ আছে পাঁচ হাজার সাত’শ ৩০টি।এছাড়া, ছাগল রয়েছে ১৩ হাজার নয়’শ ৭৩টি।