ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানীর জন্য করা এলসিগুলো সক্রিয় থাকবে
- আপডেট সময় : ০৭:০২:১৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০
- / ১৫১২ বার পড়া হয়েছে
ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানীর জন্য করা এলসিগুলো সক্রিয় থাকবে– এমন ঘোষণা, আর বাজার অভিযানের পর সারাদেশে কিছুটা কমতে শুরু করেছে পেঁয়াজের দাম। স্থলবন্দর এলাকা ও বিভাগীয় শহরে বর্তমানে স্থিতিশীল রয়েছে পেঁয়াজের বাজার। বন্দরে ঢোকার অপেক্ষায় আছে কয়েকশ’ পেঁয়াজ বোঝাই ট্রাক।
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরে এলসিকৃত ১০ হাজার টন পেঁয়াজ রপ্তানি হঠাৎ অবৈধভাবে বন্ধ করে দেয় সেদেশের রপ্তানিকারকরা। ফলে হিলির বাজারে রাতারাতি দ্বিগুণ হয়ে পড়ে পিঁয়াজের দাম। মাত্র কয়েক ঘন্টার ব্যবধানে পেঁয়াজ মোকাম বন্ধ করে দেয় আড়তদাররা। এরপর প্রশাসন মাঠে নামলে, আর ভারতীয় রপ্তানিকারকরা আবার রপ্তানি চালুর ঘোষণা দিলে কমতে শুরু করেছে পেঁয়াজের দাম। তারপরেও দিনাজপুরের বাজারগুলোতে এখনো ভালোমানের দেশী পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা থেকে ১২০ টাকা কেজি দরে। তবে ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে পঁচা পেঁয়াজ বিক্রির অভিযোগ উঠেছে।
সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে ভারতীয় পেঁয়াজের ট্রাক পঞ্চম দিনের মতো ঢুকতে পারেনি। ভোমরা সিএন্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক জানান, পেঁয়াজ ভর্তি সাড়ে ৩শ’ ট্রাক এখনো সীমান্তে অপেক্ষমান রয়েছে। বরিশালে জেলা-উপজেলা প্রশাসনের কঠোর নজরদারীতে কিছুটা স্থিতিশীল হয়েছে পেয়াজের দাম। কেজিতে ১০ থেকে ১২ টাকা কমে দেশী পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৯০ টাকা দরে এবং ভারতীয় পেয়াজ ৮০ টাকায়। পেঁয়াজের দাম স্থিতিশীল রাখতে মৌসুমে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছেন কৃষিবিদরা।