১২:১১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪

পরিবেশবান্ধব পোশাকশিল্প গড়ে ইউএসজিবিসি লিডারশীপ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে বিজিএমইএ

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৮:৩৬:০২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ জুন ২০২১
  • / ১৫৩৮ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

পরিবেশবান্ধব পোশাকশিল্প গড়ে ইউএসজিবিসি লিডারশীপ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি- বিজিএমইএ। দুপুরে ঢাকার গুলশান কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান জানান, দেশের পোশাকখাতে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি পরিবেশবান্ধব গ্রীন ফ্যাক্টরী রয়েছে। এখন পর্যন্ত ১৪৩টি কারখানা ইউএসজিবিসি থেকে সার্টিফিকেট পেয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে ৪১টি প্লাটিনাম কারখানা। ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ক্যাটাগরিতে বিশ্বের শীর্ষ ১শ’টি কারখানার ৩৯টিই বাংলাদেশে অবস্থিত। ফারুক হাসান বলেন, সবুজ শিল্পায়নে দেশের এই অর্জন সম্ভব হয়েছে উদ্যোক্তাদের দূরদর্শীতা এবং প্রবল ইচ্ছা শক্তি ও উদ্যোগের কারণে।

টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে এখন দেশে দেশে সবচে’ গুরুত্ব পাচ্ছে পরিবেশ। পরিবেশসম্মত কারখানা গড়ার সাফল্যে সম্প্রতি আন্তর্জাতিক অডিট প্রতিষ্ঠান- কিউআইএমএ বাংলাদেশের পোশাক খাতকে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ এথিক্যাল ম্যানুফ্যাকচারিং শিল্প হিসেবে ঘোষণা করেছে।

দেশে বর্তমানে ১৪৩টি লিডারশিপ ইন এনার্জি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ডিজাইন সার্টিফাইড পরিবেশ-বান্ধব গার্মেন্টস কারখানা রয়েছে এবং বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ১০০টি সবুজ কারখানার মধ্যে ৩৯টিই বাংলাদেশে অবস্থিত। ইউএস গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল- ইউএসজিবিসি’র লিডারশিপ ইন এনার্জি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ডিজাইন বা লিড রেটিংয়ে স্থান পেয়েছে এই ৩৯টি কারখানা।

বাংলাদেশের এমন অর্জন তুলে ধরতে বিজিএমইএর গুলশান কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন। এতে সংগঠনটির সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, দেশে পোশাকখাতে বিশ্বের সর্বোচ্চ সংখ্যক পরিবেশবান্ধব গ্রীন ফ্যাক্টরী রয়েছে। আরো প্রায় ৫শ’ কারখানা নির্বাচনের অপেক্ষায় রয়েছে।

বিজিএমইএ সভাপতি আরো জানান, সম্প্রতি আন্তর্জাতিক অডিট প্রতিষ্ঠান- কিউআইএমএ বাংলাদেশের পোশাক খাতকে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ এথিক্যাল ম্যানুফ্যাকচারিং শিল্প হিসেবে ঘোষণা করেছে। করোনাকালেও এমন সংবাদ দেশের জন্য অত্যন্ত গর্বের।

বাংলাদেশের পোশাক শিল্প বতমানে একটি নিরাপদ শিল্প হিসেবেও বিশ্বে রোল মডেল তৈরি করেছে বলেও জানান বিজিএমইএ সভাপতি।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

পরিবেশবান্ধব পোশাকশিল্প গড়ে ইউএসজিবিসি লিডারশীপ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে বিজিএমইএ

আপডেট সময় : ০৮:৩৬:০২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ জুন ২০২১

পরিবেশবান্ধব পোশাকশিল্প গড়ে ইউএসজিবিসি লিডারশীপ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি- বিজিএমইএ। দুপুরে ঢাকার গুলশান কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান জানান, দেশের পোশাকখাতে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি পরিবেশবান্ধব গ্রীন ফ্যাক্টরী রয়েছে। এখন পর্যন্ত ১৪৩টি কারখানা ইউএসজিবিসি থেকে সার্টিফিকেট পেয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে ৪১টি প্লাটিনাম কারখানা। ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ক্যাটাগরিতে বিশ্বের শীর্ষ ১শ’টি কারখানার ৩৯টিই বাংলাদেশে অবস্থিত। ফারুক হাসান বলেন, সবুজ শিল্পায়নে দেশের এই অর্জন সম্ভব হয়েছে উদ্যোক্তাদের দূরদর্শীতা এবং প্রবল ইচ্ছা শক্তি ও উদ্যোগের কারণে।

টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে এখন দেশে দেশে সবচে’ গুরুত্ব পাচ্ছে পরিবেশ। পরিবেশসম্মত কারখানা গড়ার সাফল্যে সম্প্রতি আন্তর্জাতিক অডিট প্রতিষ্ঠান- কিউআইএমএ বাংলাদেশের পোশাক খাতকে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ এথিক্যাল ম্যানুফ্যাকচারিং শিল্প হিসেবে ঘোষণা করেছে।

দেশে বর্তমানে ১৪৩টি লিডারশিপ ইন এনার্জি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ডিজাইন সার্টিফাইড পরিবেশ-বান্ধব গার্মেন্টস কারখানা রয়েছে এবং বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ১০০টি সবুজ কারখানার মধ্যে ৩৯টিই বাংলাদেশে অবস্থিত। ইউএস গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল- ইউএসজিবিসি’র লিডারশিপ ইন এনার্জি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ডিজাইন বা লিড রেটিংয়ে স্থান পেয়েছে এই ৩৯টি কারখানা।

বাংলাদেশের এমন অর্জন তুলে ধরতে বিজিএমইএর গুলশান কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন। এতে সংগঠনটির সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, দেশে পোশাকখাতে বিশ্বের সর্বোচ্চ সংখ্যক পরিবেশবান্ধব গ্রীন ফ্যাক্টরী রয়েছে। আরো প্রায় ৫শ’ কারখানা নির্বাচনের অপেক্ষায় রয়েছে।

বিজিএমইএ সভাপতি আরো জানান, সম্প্রতি আন্তর্জাতিক অডিট প্রতিষ্ঠান- কিউআইএমএ বাংলাদেশের পোশাক খাতকে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ এথিক্যাল ম্যানুফ্যাকচারিং শিল্প হিসেবে ঘোষণা করেছে। করোনাকালেও এমন সংবাদ দেশের জন্য অত্যন্ত গর্বের।

বাংলাদেশের পোশাক শিল্প বতমানে একটি নিরাপদ শিল্প হিসেবেও বিশ্বে রোল মডেল তৈরি করেছে বলেও জানান বিজিএমইএ সভাপতি।