০৯:৩৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪

তীরে এসে তরী ডোবানো যেন নিয়মে পরিনত হয়েছে বাংলাদেশের

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৯:৩৯:৩৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ নভেম্বর ২০২১
  • / ১৫১৪ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

আবারও জয়ের কাছে গিয়ে হারতে হলো বাংলাদেশ দলকে। তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টুয়েন্টিতে পাকিস্তানের কাছে ৪ উইকেটে হেরেছে মাহমুদউল্লাহর দল। আগে ব্যাট করে ৭ উইকেটে ১২৭ রান তুলে বাংলাদেশ। জবাবে চার বল হাতে রেখে লক্ষ্যে পৌছায় পাকিস্তান।

তীরে এসে তরী ডোবানো যেন নিয়মে পরিনত হয়েছে বাংলাদেশের। যার সবশেষ উদাহরণ বাংলাদেশ পাকিস্তান সিরিজের প্রথম টি-টুয়েন্টি। মাঝারি লক্ষ্য দিয়ে শেষ ওভার পর্যন্ত লড়াই। পরিশেষে লজ্জার হার।

অথচ ১২৮ রানের টার্গেটে শুরু থেকেই চাপে পাকিস্তান, মোস্তাফিজ-তাসকিনের কল্যাণে। দুই রান মেশিন রিজওয়ান আর বাবর আজমের বিদায়ে।

এরপর শেখ মাহেদি শো। দলীয় ২৩ শে হায়দার আলীকে স্পিন ফাদে ফেলেন বাংলাদেশ অলরাউন্ডার।

সফরকারীদের হতশ্রী দশা আরও বাড়ে শোয়েব মালিক রান আউটে কাটা পরলে।

৫৬ রানের জুটিতে জয়ের ভিত গড়েন ফখর জামান ও খুশদিল শাহ। তবে ভয়ঙ্কর হতে দেননি তাসকিন। ৩৬ রানে ফখরকে ফেরান ঢাকা এক্সপ্রেস।

বিপদ কাটেনি তখনও। গলার কাটা হয়ে ছিলেন খুশদিল শাহ, শাদাব খান আর নেওয়াজরা।
যাদের ব্যাটে স্বস্তির জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে পাকিস্তান।

এর আগে টস জিতে ব্যাট করতে নামা মাহমুদউল্লাহর দল দেখেছে মুদ্রোর উল্টো পিঠ। তবে তাতে পাক বোলার চাইতে বাংলাদেশী ব্যাটারদের কৃতিত্বটাই বেশি। পাওয়ার প্লেতে আসলো মাত্র ১টা বাউন্ডারি। তাও তিন ব্যাটারের বিদায়ে। নাঈম, অভিষিক্ত সাইফ কিংবা হালের নাজমুল শান্ত সবাই ব্যর্থতার বৃত্তে বন্দি।

এই যখন অবস্থা তখন দলের হাল ধরার চেস্টায় অভিজ্ঞ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও আফিফ হোসেন। তবে আশায় গোড়া বালি। ৬ করে রিয়াদ ফিরলে ভাঙ্গে ২৫ রানের জোট।

তখন আশার প্রতীক কেবল আফিফ হোসেন। নেওয়াজের পরপর দুই বলে ওভার বাউন্ডারি হাকিয়ে ভালো কিছুর ইঙ্গিতও দিয়েছিলেন। তবে খানিক বাদেই বিষাদের সুর, ব্যক্তিগত ৩৬-শে আফিফের বিদায়ে।

একই পথের পথিক সোহান। আফিফের মতো সম্ভাবনার জানান দিয়ে ফিরেছেন ২৮ করে।

মান বাচানোর ম্যাচে লড়াই করেছেন শেখ মাহেদিও। শেষ দিকে তার ঝড়ো ৩০ রানের ইনিংসে ৭ উইকেটে ১২৮ রানের চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেয় বাংলাদেশ। ৮রানে সঙ্গী তাসকিন আহমেদ।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

তীরে এসে তরী ডোবানো যেন নিয়মে পরিনত হয়েছে বাংলাদেশের

আপডেট সময় : ০৯:৩৯:৩৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ নভেম্বর ২০২১

আবারও জয়ের কাছে গিয়ে হারতে হলো বাংলাদেশ দলকে। তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টুয়েন্টিতে পাকিস্তানের কাছে ৪ উইকেটে হেরেছে মাহমুদউল্লাহর দল। আগে ব্যাট করে ৭ উইকেটে ১২৭ রান তুলে বাংলাদেশ। জবাবে চার বল হাতে রেখে লক্ষ্যে পৌছায় পাকিস্তান।

তীরে এসে তরী ডোবানো যেন নিয়মে পরিনত হয়েছে বাংলাদেশের। যার সবশেষ উদাহরণ বাংলাদেশ পাকিস্তান সিরিজের প্রথম টি-টুয়েন্টি। মাঝারি লক্ষ্য দিয়ে শেষ ওভার পর্যন্ত লড়াই। পরিশেষে লজ্জার হার।

অথচ ১২৮ রানের টার্গেটে শুরু থেকেই চাপে পাকিস্তান, মোস্তাফিজ-তাসকিনের কল্যাণে। দুই রান মেশিন রিজওয়ান আর বাবর আজমের বিদায়ে।

এরপর শেখ মাহেদি শো। দলীয় ২৩ শে হায়দার আলীকে স্পিন ফাদে ফেলেন বাংলাদেশ অলরাউন্ডার।

সফরকারীদের হতশ্রী দশা আরও বাড়ে শোয়েব মালিক রান আউটে কাটা পরলে।

৫৬ রানের জুটিতে জয়ের ভিত গড়েন ফখর জামান ও খুশদিল শাহ। তবে ভয়ঙ্কর হতে দেননি তাসকিন। ৩৬ রানে ফখরকে ফেরান ঢাকা এক্সপ্রেস।

বিপদ কাটেনি তখনও। গলার কাটা হয়ে ছিলেন খুশদিল শাহ, শাদাব খান আর নেওয়াজরা।
যাদের ব্যাটে স্বস্তির জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে পাকিস্তান।

এর আগে টস জিতে ব্যাট করতে নামা মাহমুদউল্লাহর দল দেখেছে মুদ্রোর উল্টো পিঠ। তবে তাতে পাক বোলার চাইতে বাংলাদেশী ব্যাটারদের কৃতিত্বটাই বেশি। পাওয়ার প্লেতে আসলো মাত্র ১টা বাউন্ডারি। তাও তিন ব্যাটারের বিদায়ে। নাঈম, অভিষিক্ত সাইফ কিংবা হালের নাজমুল শান্ত সবাই ব্যর্থতার বৃত্তে বন্দি।

এই যখন অবস্থা তখন দলের হাল ধরার চেস্টায় অভিজ্ঞ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও আফিফ হোসেন। তবে আশায় গোড়া বালি। ৬ করে রিয়াদ ফিরলে ভাঙ্গে ২৫ রানের জোট।

তখন আশার প্রতীক কেবল আফিফ হোসেন। নেওয়াজের পরপর দুই বলে ওভার বাউন্ডারি হাকিয়ে ভালো কিছুর ইঙ্গিতও দিয়েছিলেন। তবে খানিক বাদেই বিষাদের সুর, ব্যক্তিগত ৩৬-শে আফিফের বিদায়ে।

একই পথের পথিক সোহান। আফিফের মতো সম্ভাবনার জানান দিয়ে ফিরেছেন ২৮ করে।

মান বাচানোর ম্যাচে লড়াই করেছেন শেখ মাহেদিও। শেষ দিকে তার ঝড়ো ৩০ রানের ইনিংসে ৭ উইকেটে ১২৮ রানের চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেয় বাংলাদেশ। ৮রানে সঙ্গী তাসকিন আহমেদ।