কক্সবাজারে বিমানের পাখার আঘাতে দু’টি গরুর মৃত্যুর পরও এখনো টনক নড়েনি কর্তৃপক্ষের
- আপডেট সময় : ০১:৪১:৫০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২১
- / ১৫১৪ বার পড়া হয়েছে
কক্সবাজারে বিমানের পাখার আঘাতে দু’টি গরুর মৃত্যুর পরও এখনো টনক নড়েনি কর্তৃপক্ষের। স্থানীয়রা চলাচলে আজো ব্যবহার করছে রানওয়ে। গরু-ছাগল আর কুকুরের অবাধ বিচরণ রয়েছে বন্দরের সীমানা প্রাচীরের ভেতর। যদিও নিরাপত্তার শক্তপোক্ত ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন দায়িত্বে থাকা ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন প্রধান।
কক্সবাজার বিমানবন্দরের নিরাপত্তা এখন প্রশ্নবিদ্ধ। চারপাশের সীমানা প্রাচীরজুড়ে ফাঁক ফোকর অসংখ্য। কোথাও কোথাও দেয়ালের বিশাল অংশ ফাঁকা। ভাঙ্গা প্রাচীর ডিঙিয়ে অবাধে রানওয়ের ভেতরে ঢুকছে আশপাশের গৃহপালিত পশু। ফলে অরক্ষিত দেশের ব্যস্ততম এই বিমানবন্দরের রানওয়ে।
বন্দরের চারপাশের সীমানা প্রাচীরের সমিতি পাড়া, কুতুবদিয়া পাড়া আর নুনিয়ারছডা অংশের প্রায় চারশো ফুট খোলা। কাঁটাতারের ফাঁক ফোকর-প্রাচীরের ভাঙ্গা অংশ দিয়ে সবার অবাধ চলাচল।
ভক্সপপ- স্থানীয় বাসিন্দা।
রানওয়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করেই বন্দর সম্প্রসারণ কাজ করা উচিত বলে মনে করছেন স্থানীয় এই জনপ্রতিনিধি। রানওয়ের নিরাপত্তা এবং বিমানবন্দরটি আন্তর্জাতিক রূপ নেয়ার আগেই সীমানা প্রাচীর নির্মাণের বিষয়টি সমাধান করা উচিত বলে জানিয়েছেন বিমানবন্দরে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক।
গত ৩০ নভেম্বর ৯৪ জন যাত্রী নিয়ে বাংলাদেশ বিমানের একটি বুয়িং ফ্লাইট উড্ডয়নের সময় পাখার আঘাতে দু’টি গরুর মৃত্যু হয়। আলোচিত ওই ঘটনায় চার আনসার সদস্যকে প্রত্যাহার এবং তদন্ত কমিটি গঠন করে সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ।